|
February 21, 2006, 01:52 PM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: January 31, 2006
Location: Vagabond
Posts: 3,016
|
|
Correct typo\'s in bangla article
Please correct the following typo's in the front page article "The epic at Sugoi Buloh by Utpal Shubhro"
Quote:
কুয়ালালামপুর শহরের হৃতপিণ্ড=হৃৎপিণ্ড থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে সুগোই বুলোতে মালয়েশিয়ার রাবার রিসার্চ ইনস্টিটিউট (আরআরআই)। সেই ইনস্টিটিউটের যে বিশাল খেলার মাঠটি, সেটির পাওয়া উচিত বাংলাদেশের ক্রিকেটের এক তীর্থস্থানের মর্যাদা। একপ্রান্তে গহীন অরণ্য নিয়ে শুয়ে থাকা সেই বিশাল প্রান্তর ’৯৭ এর ৪ এপ্রিল ঢুকে গেছে বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে। এই বইয়ে ব্যতিক্রমী এই অধ্যায়টিও যোগ করতে হয়েছে সে কারণেই। বইটি হবে মাঠে বসে আমার দেখা স্মরণীয় ইনিংস নিয়ে, এটি ঠিক করার পরই আরেকটি সিন্ধান্ত=সিদ্ধান ত নেওয়ার ছিল, সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সত্যিকার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অর্থাৎ টেস্ট আর একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচই শুধু বিবেচনায় নেওয়ার কথা। কিন্তু আকরাম খানকে যে বাইরে রাখা গেল না!
’৯৭ এর আইসিসি ট্রফিতে ওই আরআরআই মাঠেই মঞ্চস্থ হয়েছিল এক অবিস্মরণীয় নাটক, যে নাটকের অবিসংবাদিত নায়ক আকরাম খান। মূল প্রতিযোগীতা=প্রতি োগিতা শুরু হওয়ার আগে একই মাঠে হল্যান্ডের সঙ্গে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ। তাতে পরাজয়ের স্মৃতি কোয়ার্টার ফাইনালের রূপ নেওয়া ম্যাচটিতে আবার হল্যান্ডের মখোমুখি=মুখোমুখি হওয়ার আগে স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মনে একটা ‘কু’ ডাক দিচ্ছিল। সব মিলিয়ে এ ছিল এক অসম্ভব টেনশন-ম্যাচ। বাংলাদেশের স্বপ্ন গুঁড়িয়ে দিয়ে হল্যান্ড আগেরবারের বিশ্বকাপ খেলেছে, এই ম্যাচে হরলে=হারলে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ-স্বপ্ন আবার দুঃস্বপ্নে রূপ নেয়। ব্যাপারটির শুধু সেখানেই শেষ হয়ে যায় না। বিশ্বকাপ খেলা না হলে বাংলাদেশ ওয়ানডে স্ট্যাটাস পায় না। বিশ্বকাপ খেলা না হলে বাংলাদেশ স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ‘সম্মানের লড়াই’-এ জেতার সুযোগ পায় না, পায় না নতুন উচ্চতায় তুলে দেওয়া পাকিস্তানের বিপক্ষে আকরাম খান ওই জয়টি এনে না দিলে বাংলাদেশ তিন বছরের মাথায় টেস্ট পরিবারের নতুন সদস্য হয়ে চারপাশ হাসিতে আলোকিত করে তুলতে পারে না। শুধু একটি মাত্র ইনিংসের এভাবে একটি দেশের ক্রিকেট ভবিষ্যত্ গড়ে দেওয়ার উদাহরণ ক্রিকেট ইতিহাসেই আর আছে কিনা সন্দেহ! না-ই বা হলো তা টেস্ট বা একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলা, এরপর আমার দেখা স্মরণীয় ইনিংসের তালিকা থেকে এটিকে বাদ দিই কীভাবে।
সত্যি তো এটাই, আকরাম খানের অপরাজিত ৬৮ রানের ওই ইনিংসটির ওপরই দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশের ক্রিকেট। এ দেশে যারা ক্রিকেটের সামান্যতম খবরও রাখেন, তাদের স্মৃতিতে সেই ইনিংস এখনো নিশ্চয়ই জ্বলজ্বলে, এ তো ভোলা যায় না! তারপরো চলুন একটু ফিরে যাই সেই সুগোই বুলোতে, সেই আরআরআই মাঠে। এমন সুখস্মৃতি যে বারবার রোমন্থন করতে ইচ্ছা করে!
টস জিতে আকরাম যখন হল্যান্ডকে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন, তখন নিশ্চয়ই ১৭২ রান টার্গেট পাওয়ার সুস্বপ্ন দেখেননি। হল্যান্ড ১৭১ রানেই থেমে যাওয়ার পর ম্যাচটির আসলে ওই নাটকীয়তাময় উচ্চতাতে ওঠারই কথা ছিল না। অথচ লাঞ্চ করে ‘এবার একটু রিলাক্স করা যায়’ – এ কথা বলেছেন কি বলেননি, প্যাড-ট্যাড পরে ফেলার উদ্যোগ নিতে হলো বাংলাদেশের অধিনায়ককে। ব্যাটিং অর্ডারে তার নাম ৫ নম্বরে, তরপরও তৃতীয় ওভারেই আকরামকে দেখা গেল উইকেটে। ১৩ রানেই ফিরে এসেছেন প্রথম তিন ব্যাটসম্যান, পরের ওভারেই চতুর্থ জনকেও যখন বিদায় জানাতে হলো, স্কোরবোর্ডে ৪ উইকেটে ১৫। বাংলাদেশের আর কি কোন আশা আছে?
আশা হয়ে রাইলেন আকরাম খান। চট্টগ্রামে সেই ছোট্টটি থেকে যার কীর্তিঘাথায়=কীর্ত গাথায় অনুপ্রাণিত হয়েছেন, সঙ্গী সেই মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। তাকে নিয়েই শুরু ধ্বংসস্তুপ থেকে বাংলাদেশকে টেনে তোলার লড়াই। সে ম্যাচে ক্রিকেটীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা উত্তেজনা ছাড়তে=ছড়াতে যথেষ্ট ছিল, তার ওপর যোগ হল আরো অনুষঙ্গ এবং তা হলো বলেই আকরামের সেই ইনিংসটির এমন মহাকাব্যিক উচ্চতায় উঠে যাওয়া। আরআরআই মাঠে মঞ্চস্থ সেই নাটকের ঝড়=বড় এক চরিত্র ছিল বৃষ্টি। সেই বৃষ্টিও রূপ বদলেছে। প্রথম যখন শুরু হয়, তখন তা বাংলাদেশের চরম শত্রু; অথচ পরে এক সময় সেই বৃষ্টিইকেই=বৃষ্টি েই মনে হয়েছে পরম বান্ধব। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি দেখা দিতেই কোনোমতে বাংলাদেশ ইনিংসের ২০ ওভার শেষ করার জন্য মরিয়া হল্যান্ড, তা শেষ করতে পারলেই তারা একরকম নিশ্চিন্ত হয়ে যায়। আর খেলা না হলেও তাদের আর কিছু আসে-যায় না। রানরেটের নিয়ম অনুযায়ী ২০ ওভারে মাত্র ৩৭ রান করলেই জিতে যায় বাংলাদেশ, কিন্তু সেটি কোনো উইকেট না হারালেঅ=হারালে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলায় ৩৭ থেকে বেড়ে বাংলাদেশের টার্গেট দাঁড়িয়েছে ৭৭ রান এবং তা করতে পরার কোনো সম্ভাবনাই কথন=(কখনো/তখন?) নেই। মাঠে তাই শুরু হলো অন্য খেলা। তাড়াতাড়ি ২০ ওভার শেষ করতে ডাচ অধিনায়ক দুপ্রান্ত থেকেই স্পিনার লাগিয়েছেন, তারাও রান আপ-টাপ বাদ দিয়ে বল করছেন প্রায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে, ওভার শেষে ফিল্ডাররা মুহূর্তের মধ্যে চলে যাচ্ছন=যাচ্ছেন নিজ নিজ জায়গায়। আর আকরাম-নান্নু তখন মাঠের নানা বিষয়ে ঔত্সুক্য দেখাচ্ছেন, সাইট স্ক্রিনটা কোনোমতেই তাদের চাহিদামতো জায়গায় বসছে না, উইকেটেও হঠাত্ করেই খুব বেশি খড়কুটো চোখে পড়ছে – আসলে এর সবই বৃষ্টিকে আসার সুযোগ করে দিতে তাদের তৈরি করা অজুহাত। আরআরআই মাঠে সেদিন প্রচুর প্রবাসী বাংলাদেশীর ভিড়, বৃষ্টির জন্য এমন প্রার্থনা তারা আর কোনোদিন করেছেন কিনা সন্দেহ! সেই টেনশনের সময়টা আসলে লিখে বোঝানোর মতো নয়, প্রতিটি বল হচ্ছে আর বংলাদেশের বিশ্বকাপ-স্বপ্ন যেন সরে যাচ্ছে আরেকটু দূরে। ক্যারিয়ারের=ক্যার য়ারে সেই প্রথম উত্তেজনার চোটে নোটবুক-টুক বন্ধ করে শামিল হয়ে গেলাম দর্শকদের দলে। রীতিমতো অন্ধ সমর্থক, দেশাত্মবোধে আচ্ছন্ন হয়ে বাংলাদেশের কোনো কিছুই আর অন্যায় মনে হচ্ছে না। আকরাম যেমন উইকেটকিপার তাকে গালি দিয়েছে – স্কোয়ার লেগ আম্পায়ারের কাছে ক্রমাগত এই অভিযোগ করতে করতে নষ্ট করলেন বেশ কয়েক মিনিট। ঘটনাটা বাংলাদেশের বিপক্ষে হলে, এমনকি আকরাম অন্য সময় তা করলেও নিশ্চয়ই এমন অখেলোয়াড়োচিত আচরণের তীব্র সমালোচনা করে জ্বালাময়ী ভাষায় একটি লেখা লিখে ফেলতাম। কিন্তু তখন দেশপ্রেমের কাছে সাংবাদিকতা পেশাদারিত্ব বিপুল ব্যবধানে পরাজিত। আকরামের ওই কাঁচা অভিনয়েও তখন খুঁজে পাচ্ছিলাম মহত্তম এক সংকল্পের প্রকাশ।
ঝিরিঝিরি বৃষ্টি বাড়তে বাড়তে একটু পরই যে উল্লাসটা ছাড়িয়ে দিল মাঠের বিভিন্ন কোণ থেকে, সেটিকে ম্যাচ জয়ের উল্লাস মনে হোয়াটাই=হওয়াটাই ছিল স্বাভাবিক। ২০ ওভার পুরো হবার ৭ বল বাকি থাকতেই আম্পায়ারদের বেল তুলে নিতে বাধ্য করেছে বৃষ্টি, আর খেলা শুরু না হলেও বাংলাদেশের সমস্যা নেই। সেমিফাইনাল খেলার জন্য ১ পয়েন্ট পেলেই যে চলে! বৃষ্টির ধারায় ভিজতে ভিজতে তখন গান ধরেছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা, বৃষ্টিকে এত ভালো এর আগে আর কোনোদিন লাগেনি তাদের। বাংলাদেশের খেলোয়াড়রাও তখন পারলে বৃষ্টি নিয়ে কবিতা লিখতে বসে যান, ড্রেসিংরুমে মুখে হাত দিয়ে অদ্ভুত এক আওয়াজ করে একপাক নেচে নিলেন গর্ডন গ্রিনিজ। কিন্তু নাটকীয়তার আসল পর্বটি যোগ করতে ম্রিয়মান হতে হতে পৌনে এক ঘন্টা পর একেবারেই থেমে গেল বৃষ্টি। অনেক প্রার্থনার পরও আর তার দেখা নেই। খেলা আবার শুরু হবেই – এটা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পর কিছুক্ষণের জন্য সবাইকে ছাপিয়ে মূল চরিত্র হয়ে উঠল ক্যালকুলেটর। তা থেকে বেরোল ৩৩ ওভারে ১৪১ রানের নতন টার্গেট, বৃষ্টির আগে ১৮.৫ ওভারে ৫৬ বাদ দিয়ে ১৪.১ ওভারে করতে হবে ৮৫ রান। ঠিক ৮৫ বলে ৮৫ রান। বাংলাদেশ কি পারবে? সে সময়টায় আকরামেক=আকরামেকে দেখে একে কোনো ব্যাপারই মনে হয়নি – এ কথা বললে মিথ্যা বলা হবে, বরং বলতে হবে উল্টোটাই। মাঠের মধ্যেই বসানো অস্থায়ী ড্রেসিংরুমের জানালায় দাঁড়ানো আকরাম খানের শুকনো মুখ দেখে মনে মোটেই আস্থার ভাব জাগেনি। সত্যি কথাটাই বলি, আকরামকে তখন মহানার্ভাস লাগছিল। সেটাই ছিল স্বাভাবিক, ও রকম একটা পরিস্থিতিতে পুরো দেশের প্রত্যাশার ভার অনুভব না করলেই বরং অতিমানব মানতে হতো তাকে।
মাঠে নামার পরই অবশ্য পাল্টে গেল সেই প্রত্যাশার ভূমিকা। ‘ভার’ না হয়ে তা পরিণত হলো অনুপ্রেরণায়। ৭৭ রানে তাকে ছেড়ে এলেন নান্নু, ৮৬ রানে মনি। ৬ উইকেটে ৮৬ – আর বোধ হয় হলো না! বাংলাদেশের বুকের ওপর চেড়ে বসা এই পাষানভার কমাতে আকরামের ব্যাট থেকে বেরিয়ে আসতে লাগল একের পর এক চোখ ধাঁধানো শট। কভার আর মিড উইকেটে তুলে তুলে মারা যে ‘আকরাম স্পেশাল’, সেগুলো এল আনন্দের অফুরান উৎস হয়ে। অধিনায়কের ব্যাটে এই আস্থার জ্যোতি ছড়িয়ে গেল অন্য প্রান্তে, বোলার সাইফুলকেও মনে হতে থাকল স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান। তা মনে হওয়াতেই রক্ষা, কারণ মনি আউট হওয়ার পরও বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ৫২ বলে ৫৫ রান। পরের ওভার থেকেই এমনভাবে রান আসতে লাগল যে, টার্গেটটা কত কঠিন তা ঠিকমতো বোঝাই গেল না। ৬, ৭, ১২, ৮, ৮, ৭ – এর পরের ৬টি ওভার এমন ঝকঝকে উজ্জ্বল চেহারায় দেখা দেওয়ায় শেষ ২ ওভার থেকে প্রয়োজন পড়ল মাত্র ৫ রানের। ১০ বাকি থাকতে সাইফুলের ফিরে আসাটাও তখন উদ্বেগজাগানিয়া কিছু নয়। মহানাটকীয় কিছু না ঘটলে সে ম্যাচে বাংলাদেশের জয় নিয়ে তখন আর কোনো সংশয় নেই। তারপরও আকরাম এই টেনশন আর টেনে নিয়ে যেতে রাজী হলেন না। পরের বল থেকে নিলেন ২, এর পরের বলটি থার্ডম্যানে স্টিয়ার করে দিয়ে তৃতীয় রানটি নিয়েই ব্যাট তুলে ছুটে এলেন সতীর্থদের দিকে। তাদের কাছে পৌঁছার আগেই অবশ্য ঢাকা পড়ে গেলেন লাল-সবুজ পতাকায়, মুহূর্তের জন্য সমর্থকদের মধ্যে হারিয়ে গেল তার বিশাল শরীরটা।
মাঠে তখন অবিশ্বাস্য সব দৃশ্য। এতক্ষণ চেপে থাকা টেনশন এভাবে সমাপ্তির মুখ দেখায় বিচিত্র সব প্রতিক্রিয়া হলো দর্শকদের মধ্যে। ঈদের দিনের মতো ধুম পড়ে গেল আলিঙ্গনের। যে যাকে সমনে=সামনে পাচ্ছে, জড়িয়ে ধরছে তাকেই। তীব্রতম আনন্দ প্রকাশ মাধ্যম হিসেবে হাসির চেয়ে কান্নাকেই যে বেশি পছন্দ করে – প্রচুর প্রমাণ পাওয়া গেল সেইটিরও। হল্যান্ড দলা=দল ছাড়া বলতে গেলে আরআরআই মাঠের ওই জমায়েতের পুরোটাই বাংলাদেশ। তাদের মধ্যে এমন কেউ ছিল না যাকে সেদিন চোখ মুছতে হয়নি। তাকে ঘিরে উচ্ছাসের ঢেউ একটু খিতিয়ে=থিতিয়ে আসার পর আকরাম খানও কাঁদলেন। ড্রেসিংরুমের নিভৃতে গিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক আত্মসমর্পণ করলেন আবেগর=আবেগের কাছে। দুই হাঁটুতে দুহাত রেখ উবু হয়ে দাঁড়িয়ে আকরাম খান কাঁদছেন – এই দৃশ্য দেখে তার কাছে যেতে চাইলাম, কিন্তু কিভাবে যাই! ড্রেসিংরুমের পেছনে দাঁড়িয়ে আমি নিজেই যে তখন কাঁদছি। কান্নায় এমন আনন্দ আছে, সেটি এর আগে কোনোদিন কল্পনাতেও ছিল না, এরপরও আর হয়নি এই অভিজ্ঞতা।
|
I think you need some bangla proof readers for articles.I am applying for that job
Edited on, February 21, 2006, 6:58 PM GMT, by Shark_fin.
Reason: Bangla Tag
|
February 21, 2006, 02:02 PM
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: June 20, 2002
Location: BanglaCricket.com
Posts: 6,069
|
|
Thanks. Actually, there are some not-so-obvious "stylistic" violations as well. For example, in the usage of কী and কি.
If you are keen on proof reading, you might want to refer to these (incomplete) policy articles on wikipedia:
>>বাংলা বানানের নিয়ম
>>বাংলা প্রয়োগবিধি
Edited on, February 21, 2006, 7:02 PM GMT, by Arnab.
|
February 21, 2006, 03:41 PM
|
|
Cricket Legend Fantasy Winner: BD v NZ 2008
|
|
Join Date: December 17, 2004
Posts: 7,713
|
|
Typos are fixed now, but the article font and font color has changed. The previous font was better (SolaimanLipi ??)
Edited on, February 21, 2006, 8:42 PM GMT, by Spitfire_x86.
|
February 21, 2006, 03:57 PM
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: June 20, 2002
Location: BanglaCricket.com
Posts: 6,069
|
|
fixed.
|
Currently Active Users Viewing This Thread: 1 (0 members and 1 guests)
|
|
Posting Rules
|
You may not post new threads
You may not post replies
You may not post attachments
You may not edit your posts
HTML code is On
|
|
|
All times are GMT -5. The time now is 05:32 PM.
|
|